২৮ এপ্রিল, ২০১৯ তারিখ কৃষি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘সার বিষয়ক জাতীয় সমন্বয় ও পরামর্শ’র প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়। কৃষিমন্ত্রী ড.মো:আব্দুর রাজ্জাক এম.পি এর সভাপতিত্বে সভায় আরও ছিলেন ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এম.পি, বেগম মতিয়া চৗধরিী এম.পি, এইচ এন আশিকুর রহমান এম.পি, মো:আব্দুল হাইএম.পি, প্রাক্তন কৃষি সচিব মনজুর হোসেন এম.পি, মো: জোয়াহেরুল উসলামএম.পি, সহ কৃষি সচিব,শিল্প সচিব, বিসিআইসি’র চেয়ারম্যানসহ মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের ঊর্ব্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ ।
সভায় ফসলের নিবিড়তা,আবাদকৃত ফসল বিশেষভাবে ভুট্টার আবাদ বৃদ্ধিউচ্চ মূল্য ফসল,ফলবাগান স্থাপন,শস্য বিণ্যাস,সুষম মাত্রায় সার ব্যভহার এবং বিগত অর্থচভরের চাহিদা বরাদ্দ ও ব্যবহারের ওপর ভিত্তি করে ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরের জন্য সারের চাহিদা তুলে ধরা হয়েছে।
২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে মৎস্য চাষের চাহিদা ইউরিয়া ১দশমিক ৯৯ লাখ মে:টন, টিএসটি ১ দশমিহ ২৩ লাখমে:টন, ডিএপি শুন্য দশমিক ১০ লাখ মে:টন, ওএমওপি শুন্য দশমিক ২১ লাখ মে:টন এবং প্রাণিসম্পদ খাতে চাহিদা ইউরিয়া শুন্য দশমিক শুন্য ১৯ লাখ মে: টন প্রস্তাবিত চাহিদা আলাদাভাবে দেখানো হয়েছে। মাঠ পর্যায় নন-ইউরিয়া সারের ব্যবহার সারের পরিমিত ব্যবহারকে বিবেচনা করে চাহিদা নিরুপন করা হয়েছে।
২০১৮-২০১৯ সালে সারের চাহিদা ছিল ইউরিয়া ২৫.৫০লাখ মে:টন, টিএসপি ৭লাখ মে:টন, ডিএপি ৯লাখ মে:টন, এমওপি ৮.৫০লাখ মে:টন, এমএপি ০.৩০লাখ মে:টন, এনপিকেএস ০.৫০লাখ মে:টন, জিপসাম ৩লাখ মে:টন, জিংক সালফেট ১লাখ মে:টন, অ্যামোনিয়া সালফেট ০.১০লাখ মে:টন, ম্যাগনেসিয়াম সালফেট ০.৮০লাখ মে:টন ও বোরন ০.৪০লাখ মে:টন। ২৪জুলাই ২০১৯ পর্যন্ত বিতরণের পর মজুদ ছিল ৮দশমিক ৯৫লাখ মে:টন ইউরিয়া, টিএসপি,ডিএপি । বিএডিসি’র বিতরণের পর মজুদ ছিল ৮দশমিক ৮৪লাখ মে:টন এবং বেসরকারি মজুদ ছিল .৭৮লাখ মে:টন। ইউরিয়া ও নন ইউরিয়া সারের চাহিদার বিপরিদে সমন্বিত ইউরিয়া.টিএসপি,ডিএপি,এমওপি’র মোট বিক্রি হয়েছিল ৪৮ লাখ মে:টন।
২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে সারের চাহিদা নিরুপন করা হয়েছে ইউরিয়া ২৬.৫০লাখ মে:টন, টিএসপি ৭.৫০লাখ মে:টন, ডিএপি ৯লাখ মে:টন, এমওপি ৮.৫০লাখ মে:টন, এমএপি ০.৫০লাখ মে:টন, এনপিকেএস ০.৭০লাখ মে:টন, জিপসাম ৪ লাখ মে:টন, জিংক সালফেট ১.৩৩ লাখ মে:টন,অ্যামোনিয়া সালফেট ০.১০ লাখ মে:টন, ম্যাগনেসিয়াম সালফেট ০.৮০ লাখ মে:টন ও বোরন ০.৪১ লাখ মে:টন। সরকারি-বেরকারি পর্যায়ে আমদানিতব্য সারের শিপিং টলারের (সবোর্চ্চ+-১০%) বিবেচনায় নয়ে প্রকৃত আমদানিতৃক সার ভর্তুকির অন্তর্বুক্ত হবে।