Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১২ মে ২০২১

বোরো ধানের উৎপাদন পরিস্থিতি বিষয়ে প্রেস বিফ্রিং


প্রকাশন তারিখ : 2021-05-11

বোরো ধানের উৎপাদন পরিস্থিতি বিষয়ে প্রেস বিফ্রিং

(ঢাকা, ১১ মে ২০২১)

 

প্রিয় সাংবাদিক ভাই বোনেরা,

আসসালামু আলাইকুম

 

আপনারা নিশ্চয়ই অবগত আছেন যে, বোরো ধান দেশের প্রায় ১৭ কোটি মানুষের খাদ্য নিরাপত্তার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বছরে মোট উৎপাদিত চালের ৫৫ ভাগের বেশি আসে এ বোরো থেকে। কিন্তু, সফলভাবেএ ধান ঘরে উঠানো খুবই চ্যালেঞ্জিং। বিশেষ করে, আকস্মিক বন্যা ও অতিবৃষ্টির কারণে হাওরের ধান ঠিকমত ঘরে তোলা নিয়ে প্রতিবছরই আতঙ্কে থাকতে হয়। এর সাথে করোনাপরিস্থিতির জন্য ধান কাটার সময়ে যুক্ত হয়েছে চলাচলে বিধিনিষেধ বা লকডাউন।এ অবস্থায়, বোরো ধান কর্তনের জন্য যন্ত্র বিতরণ ও আন্ত:জেলা ধান কাটা শ্রমিক পরিবহণে ত্বরিতগতিতে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সারা দেশে জেলা প্রশাসনের সমন্বয়ের মাধ্যমে শ্রমিকদের যাতায়াত নির্বিঘ্ন রাখা হয়। একইসাথে, কম্বাইন হারভেস্টার, রিপারসহ ধান কাটার যন্ত্র জরুরিভিত্তিতে বরাদ্দ দেয়া হয়।

  • সারাদেশে অত্যন্ত আনন্দমুখর পরিবেশে পুরোদমে ধান কাটা চলছে। ইতোমধ্যে হাওরের শতভাগ ধান কর্তন সম্পন্ন হয়েছে আল্লাহর অশেষ রহমতে গত বছরের মতো এ বছরওকরোনাকালেকৃষকেরা হাওরের ধান সফলভাবে ঘরে তুলতে সক্ষম হয়েছে। এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের ও স্বস্তির বিষয়।
  • হাওড়ভুক্ত ৭টিজেলায় এ বছর বোরো আবাদ হয়েছে ৯ লাখ ৪৬ হাজার ৫৩৪ হেক্টর জমিতে; যা দেশের মোট আবাদের প্রায় ২০ শতাংশ। আর শুধু হাওরে বোরো আবাদ হয়েছে৪ লাখ ৫১ হাজার ৭৭০ হেক্টর জমিতে, যা মোট আবাদের  প্রায় ৯.২৫ শতাংশ।সারা দেশে এবছর ৪৮ লাখ ৮৩ হাজার ৭৬০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে
  • গতকাল পর্যন্ত সারা দেশের শতকরা ৬৪ ভাগ ধান কর্তন শেষ হয়েছে মাসের মধ্যেই অবশিষ্ট ৩৬ ভাগবোরো ধান কর্তন সম্পন্ন হবে বলে আশা করা যায়
  • গত বছর একই তারিখে সারা দেশের মাত্র ৩৩ ভাগ ধান কর্তন সম্ভব হয়েছিলধানকাটা মেশিন দ্রুত মাঠে দেয়া এবং সরকারি তত্ত্বাবধানে শ্রমিকের সময়মত যাতায়াত সুগম করার ফলেই বছর দ্রুততার ধান কাটা সম্ভব হচ্ছে। যেমন: শুধু হাওড়ভুক্ত ৭ জেলাতেই এবার বহিরাগত শ্রমিক আনা হয়েছে প্রায় ৫০ হাজার জন (৪৯১০৮ জন)।

 

  1. বোরো উৎপাদন বৃদ্ধিতে উদ্যোগ অর্জন:

 

প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুরা, গত আউশ আমনে উপর্যুপরি বন্যায় ধানের যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল তা পুষিয়ে নিতে বোরোর উৎপাদন বাড়ানোর নির্দেশনা দিয়েছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা। সে মোতাবেক বোরোর উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বাড়াতে সর্বাত্মক পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। বেশি জমি চাষের আওতায় আনা ও হাইব্রিড জাতের ধান চাষে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়া হয়েছিল। বীজ, সারসহ নানা প্রণোদনা কৃষকদেরকে প্রদান করা হয়েছে; ফলে:-

  • গত বছরের তুলনায় এবছর লাখ ২৯ হাজার ৩১৩ হেক্টর বেশি (.৭২% বেশি) জমিতে আবাদ হয়েছে গত বছর আবাদ হয়েছিল ৪৭ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৭ হেক্টর জমিতে; বছর আবাদ হয়েছে ৪৮ লাখ ৮৩ হাজার ৭৬০ হেক্টর জমিতে
  • আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, উৎপাদনশীলতা বেশি হওয়ায়  হাইব্রিড জাতের ধানের চাষ বৃদ্ধিতে এবছর জোর দেয়া হয়েছিল সেজন্য, গত বছরের তুলনায় প্রায় লাখ ২৭ হাজার  হেক্টর জমিতে হাইব্রিডের আবাদ বেড়েছে
  • হাইব্রিড ধানের আবাদ বৃদ্ধির জন্য ১৪ লাখ ৯৬ হাজার ৯৭০ জন কৃষককে ২ লাখ হেক্টর জমি আবাদের জন্য৭৬ কোটি টাকার হাইব্রিড ধানের বীজ বিনামূল্যে দেয়া হয়।

 

  1. বছর গড় ফলন বেড়েছে:

 

সুপ্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ;গত বছরের তুলনায় এবছল ফলনের পরিমাণও বেশী হচ্ছে। গত বছর দেশে বোরো ধানের গড় ফলন ছিল প্রতি হেক্টরে .৯৭ মেট্রিক টন; এবছর গড় ফলন পাওয়া যাচ্ছে প্রতি হেক্টরে .১৭ মে.টন অর্থাৎ প্রতি হেক্টরে উৎপাদন বেড়েছে এবছর .২০ মে.টন (.০৪%)তবে সারা দেশের শতভাগ ধান কাটা হয়ে গেলে গড় ফলনের পরিপূর্ণ তথ্য পাওয়া যাবে।

এই ফলন বেশি হওয়ার কারণ এ বছর হাইব্রিড ধানের উৎপাদন যেমন বেশি হয়েছে, উচ্চফলনশীল ধানের প্রচলন ও সম্প্রসারণও বেশি হয়েছে। পূর্ববর্তী বছরের জনপ্রিয় জাত ব্রি-২৮ বা ব্রি-২৯ এর চেয়ে কৃষি বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত এবং বাংলাদেশের মাটিতে পরিক্ষীত জাত যেমন ব্রি-৮১, ব্রি-৮৮, ব্রি-৮৯, ব্রি-৯২জাতের সম্প্রসারণ এবছর বেশী হয়েছে।

 

প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ

  • বছর বোরোতে কোটি লাখ মেট্রিক টন চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা আমাদের গত বছর উৎপাদন হয়েছিল কোটি ৯৬ লাখ টন এখন কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগের আঘাত না আসলে বোরো ধান উৎপাদনে আর কোন প্রভাব পড়বে না বলে আশা করা যায়
  • গতবছরের তুলনায় কমপক্ষে ১০ লাখ টন উৎপাদন বেশি হবে দেশের কৃষক, মানুষ সবাই খাদ্য উৎপাদন নিয়ে স্বস্তিতে আনন্দে ঈদ করতে পারবে

 

হিটশকে ক্ষতি প্রণোদনা:

প্রিয় সাংবাদিক ভাই বোনেরা

  • এ বছর ‘হিটশক’ এর মত একটা আকস্মিকদুর্যোগে (৪-১১ এপ্রিল পর্যন্ত) মূলত ৬টি জেলার (কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, গাইবান্ধা, সিরাজগঞ্জ এবং গোপালগঞ্জ) বোরোফসল আক্রান্ত হয়। সরেজমিনে পরিদর্শন, পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করে মোট ক্ষতিগ্রস্ত জমি পাওয়া য়ায় ২১ হাজার ২৯২ হেঃ (যা মোট ফসলের ০.৪৪%)। যা থেকে চালের উৎপাদন কম হতে পারে ৯৫ হাজার ৯৩৪ মেট্রিক টন।
  • মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত বিশেষ প্রণোদনা প্যাকেজ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় লাখ হাজার ১০৫জনকৃষককে জনপ্রতি হাজার ৫০০ টাকা হারে নগদ সহায়তা প্রদান শুরু হয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে কার্যক্রমের উদ্বোধন করেছেন এতে সরকারের ব্যয় হবে প্রায় ২৫ কোটি টাকা

 

প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ,

  • করোনারএই দু:সময়েও সরকারের সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণের আওতায় আনতে ৩,০২০ (তিন হাজার বিশ) কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। অঞ্চলভেদে ৫০-৭০ শতাংশ ভর্তুকি দিয়েধান কাটাসহ অন্যান্য কৃষি যন্ত্রপাতি কৃষকদেরকে দেয়া হচ্ছে। এটি সারা বিশ্বে একটি বিরল ঘটনা। অত্যন্ত দ্রুত ও স্বচ্ছতার সাথে কৃষি যন্ত্রপাতি কিনে মাঠে ব্যবহার করা হয়েছে।
  • গতবছর ধান কাটতে কম্বাইনহারভেস্টার মাঠে নামানো হয়েছে ১২৪০টি এবছর আরও ১৩৮০টি মাঠে নেমেছে অর্থাৎ মোট ২৬২০টি হার্ভেস্টার মাঠে চলমান আছে রিপারও চলছে মোট ৭৮৯টি প্রতিবছর কৃষকদের দুঃখ-কষ্ট লাঘবের ক্ষেত্রে এটি নতুন মাত্রাযোগ করেছে এতে একদিকে শ্রমিক সংকট থাকলেও দ্রুত ধান কাটা যাচ্ছে, অন্যদিকে উৎপাদন খরচ কমার ফলে কৃষক লাভবান হচ্ছে

 

প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ,

  • চলতি আউশ মৌসুমে উৎপাদন বৃদ্ধিতেও উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। ১৩ লাখ ৩০ হাজার হেক্টর জমিতে আউশ আবাদের জন্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে; উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ৩৪ লক্ষ ৮৫ হাজার  মেট্টিক টন চাল।
  • প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায়সারা দেশে ৪ লক্ষ ৫০ হাজার বিঘা জমিতে চাষের জন্য৪ লক্ষ ৫০ হাজার কৃষককে (কৃষকপ্রতি ১ বিঘা)বিনামূল্যে বীজ ও সার সরবরাহ করা হয়েছে।
  • মৌলভীবাজার জেলায় সবচেয়ে বেশি জমি পতিত থাকে। এ জমি চাষের আওতায় আনতে শুধু এ জেলার ৩ হাজার কৃষকের মাঝে ১৫ মেট্রিক আউশ বীজ বিনামূল্যে দেয়া হয়েছে।

 

পেয়াজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন :

প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী পেঁয়াজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে হবে। বাংলাদেশে পেঁয়াজের চাহিদা রয়েছে প্রায় ৩০ লক্ষ মে.টন। এই জন্য সংগ্রহোত্তর ঘাটতি বিবেচনায় উৎপাদন প্রয়োজন ৩৫ লক্ষ মে.টন এরও বেশি। প্রতিবছর ৬-১০ লক্ষ টন ঘাটতি পেঁয়াজ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানির মাধ্যমে মিটানো হয়ে থাকে। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট ইতোমধ্যে বারি পেঁয়াজ-৫ নামে একটি গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের জাত উদ্ভাবন করেছে। আমাদের দেশে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন করার জন্য এবং ৩ বছরের উৎপাদনের স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের জন্য একটি রোডম্যাপ প্রণয়ন করা হয়েছে। রোডম্যাপ অনুযায়ী কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য এ বছর ভারত হতে ৩৫ মে.টন পেঁয়াজ বীজ আমদানির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। আশা করা যায় রোডম্যাপটি বাস্তবায়ন হলে আমরা পেঁয়াজ বীজে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে সক্ষম হব।

 

পাট বীজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন :

প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ

বাংলাদেশে মোট ৭লক্ষ হেক্টর জমিতে পাট চাষ হয়ে থাকে তার মধ্যে বেশিরভাগই তোষা পাট চাষ হয়ে থাকে। প্রতিবছর তোষা পাট চাষের জন্য বীজের প্রয়োজন হয় ৫,০০০ মে.টন বিএডিসি উৎপন্ন করে ৫০০মে.টন অবশিষ্ট পাটবীজ ভারত থেকে আমদানি করতে হয়। দেশে পাটবীজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের জন্য একটি প্রকল্প প্রণয়নের কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। তোষা পাট বীজ উৎপাদনের জন্য ২টি ফসল মৌসুমের প্রয়োজন হয় ফলে কৃষকরা পাটবীজ উৎপাদনে নিরুৎসাহিত হয়। ইতোমধ্যে মাননীয় মন্ত্রীর সভাপতিত্বে ৩টি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে আগামী ৩বছরে পাট বীজে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন সম্ভব হবে।

 

 

 

পারিবারিক পুষ্টি বাগান :

প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ

সারা বাংলাদেশে ৪,৪৩১টি ইউনিয়নে পারিবারিক পুষ্টি বাগানের জন্য ১,৪১,৭৯২টি বাগানে সর্বমোট ৩৭,৩৬,২১,৭৯২/- (সাইত্রিশ কোটি ছত্রিশ লক্ষ একুশ হাজার সাতশত বিরানব্বই টাকা ) বরাদ্দ দেওয়া হয়। পুষ্টি বাগান কার্যক্রমের আওতায় প্রকৃত ইউনিয়ন ৪,৩৮৭টি। ৪৪টি ইউনিয়নে অতিরিক্ত বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ৪,৩৮৭টি ইউনিয়নে (প্রতি ইউনিয়নে ৩২টি বাগান হিসাবে) প্রকৃত পুষ্টি বাগান অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা ১,৪০,৩৮৪টি। অতিরিক্ত ৪৪টি ইউনিয়নসহ মোট ৪,৪৩১টি ইউনিয়নের অর্জিত পুষ্টি বাগানের সংখ্যা ১,৪০,৮০০টি। পরিকল্পিত লাগসই উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে পুষ্টি বাগান প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে পারিবারিক খাদ্য, পুষ্টি ও আয় বৃদ্ধি করা সম্ভব হয়েছে।

 

এছাড়া মুজিব শতবর্ষ পালন উপলক্ষ্যে প্রতি ইউনিয়নে নতুনভাবে ১০০টি করে পারিবারিক পুষ্টি বাগান স্থাপনের কাজ চলমান আছে।

 

প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ

  • মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে কৃষি মন্ত্রণালয় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। মহামারি করোনাকালে খাদ্য নিয়ে মানুষকে যাতে আতঙ্কে থাকেত না হয়, খাদ্যের যাতে কোনো অভাব না হয়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আমরা সেটি নিশ্চিত করতে  দৃঢ়ভাবে কাজ করছি। আমাদের সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মীরা করোনাকালে জীবনের ঝুঁকি নিয়েও সম্মুখ সারির যোদ্ধাদের মতো কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। আমরা কৃষকের সাথে আছি; আমরা কৃষকের পাশে আছি।

 

প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ,

  • কৃষির উন্নয়নে আপনারা সবসময়ই  আমাদের পাশে আছেন, প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও  সহযোগিতা প্রদান করে যাচ্ছেন। আপনাদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। আপনাদের সকলকে ঈদের শুভেচ্ছা। ঈদ মোবারক।

 

  • বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
  • চিরজীবী হোক